Kalagachia Jagadish Vidyapith হল পূর্ব মেদিনীপুর এর একটি আন্তর্জাতিক ঐতিহাসিক বিদ্যালয়।আজ আমরা এই বিশিষ্ট বিদ্যালয় এর সাথে পরিচিত হব।

Kalagachia Jagadish Vidyapith[KJV]

এই আন্তর্জাতিক বিদ্যালয় কলাগাছিয়া গ্রামে অবস্থিত। অনেক ইতিহাসের সাখ্যি হয়ে আজ ও এই বিদ্যালয় কলাগাছিয়া গ্রামকে আলাদা পরিচয়ে পরিচিত করায়।

Kalagachia Jagadish Vidyapith

Village+P.O: Kalagachia

P.S: Khejuri

District: Purba Medinipur

Postal Index Number: 721432

West Bengal

Geo Location of Kalagachia Jagadish Vidyapith Click Here

কলাগাছিয়া জগদিশ বিদ্যাপীঠ বিদ্যালয় পরিচিতি

১৯২১ , গান্ধীজীর আহনে প্রতিষ্ঠানকে য়ের আবেদনে : ১ , গায়জীর আয়নে অত্র হিনল সহযােগ আন্দোলনে উত্তাল । সমস্ত প্রাণ প্রিশি কর আবেদনে সাড়ালি বেগে । ইংরা অনল – ত্র তে বেরিয়ে এল । র । অবলত বর্জনন চিত্তরঞ্জন , নােথের মত খ্যাতনানারের ।

এই আইনে সাড়া দিয়ে বাংলায় গড়ে উঠলশতশত জাতীয় বিদ্যলয় । এগুলির নিয়ন্ত্রণের দায়িত্বে থাল ” তায় অবস্থিত জাতীয় বিশ্ববলয় ‘ ডীয়সংল্যায়তন ‘ এরূপ পটভূমিতে ইতিহাসসমৃদ্ধ খেজুৱাথানার সমতলগেয়ির মত গহন১৯২১ সালের ১লা প্রতিষ্ঠিত হল একমাতীয় বিদ্যালয় ।

মেদিনীপুর জেলার বেন জাতীয় ব্যালয় । এর প্রতিষ্ঠাতা এই প্রাৱেই হন জনির জগশচন্দ্র মাইতি । অবশ্য এই সিয়ের কৃতিবীজটউও হয়েছিল অনেকসই । হাদীশচন্ত্রের পিতামহ গেলঞ্চপ্রতিষ্ঠা করেছিলেন  এএফমিক বিদ্যালয়১৮৪৫ খুঃস্থানেলগেছিয়াতে ।

পত্রের পিতা গিরীশচন্দ্রের আন্তরিক প্রচেষ্টায় এই প্রতিষ্ঠান উaীত হয় ১৮৬৬ খ্রঃ মধ্য ইংরেজী ( ME ) স্কুল । সেই বিদ্যালয়ই বর্তমান রূপ নিল জাতীয় বন্যালয়ের । স্থানীয় বহু মানুষ এগিয়ে এলেন গণশচন্ত্রের কাছে সাহায্য প্রতে । সর্বোপরি তার আঃীয় ও তালীন বঙ্গীয় প্রাদেশিকগ্রেসের সম্পাদক বীরেন্থেনাথ শসমল তাকে নিলেন বুকভরা আশ্বস । বলা বা ুল্য বাহিনী এই জমিত্রের ৫শবিরের ঔদ্ধত্যকেভালাে চোখে দেখল না সরকার ।

তাই অসহযােগ লাকালীন । লােকমেলানাের অজুহাতে লঙ্গতাতে অসুস্থ অবনীশচন্দ্রকে১৯২২ সালে গ্রেপ্তাররা হলাে । বিচারে তরি হয় মাসের সন গণন্ড । ইতিমধ্যে অসহযােগ আন্দোলনের গতি স্তব্ধ হয়ে গেছে । স্বাভাবিকভাবে সদ্যোজাত জাতীয় বিদ্যালয়কে ঘিরে উসাহেও পল ভাটার টান । এমতবস্থায় হয়ে জগদীশচন্দ্র হতােদ্যম হলেন না । পিয়ে পড়লেন হরিণবিক বিদ্যালয়টিকে বাঁচানাের জনা ।

এই উদ্দেশ্যে ১৯২৪ সালে আনা হলাে আচার্য প্রফুচন্দ্র রায়কে । সঙ্গে এলেন চালৰ মুনস । এসব সত্ত্বেও তেমন আশার আলাে দেখা গেল না । তবে কি জাতীয় বিদ্যালয় বন্ধ হয়ে যাবে ? পিতৃ – পিতানহের প্রবর্তিত শিক্ষাধারার কি তবে হেন পড়বে ? জনগণের বদান্যতায় নির্ভর করে জাতীয় বিদ্যালয় চালানাে প্রায় অসম্ভব । অন্যদিকে সরগরী সাহায্য নিয়ে বিদ্যালয় চালানাের প্রস্তাব এল শেবাসীর মধ্যে থেকে কিনে তিনি ? দেশপ্রেম তরিকার চাইতে কোন অশেম নয় । এ নিয়ে সভা – সমিতি । বশেষে সিদ্ধান্ত হলাে , সরকারী সাহায্য নিয়ে বিদ্যালয় চলবে ।

১৯২৫ সাল । শুরুহল আছিয়া হাইস্কুল ’ – এর নবপর্যয় । জাতীয় বিদ্যালয়ের নাতিদীর্ঘ ৪ বছরের এক তীরবময় অধ্যায় হল ইতিহস । ১৯৩৮ সালে অগদীশচন্ত্রের মৃত্যু । ইতিমধ্যে বহুকী ছাত্র তীরসাধের প্রতিষ্ঠান থেকেসসনে উত্তীর্ণ হয়েছেন । ১৯৩৮ সালেই পুলিনহির সেন কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ম্যাট্রিকুলেশন পরীক্ষায় অবিভক্ত বাংলায় ৩য় স্থান দল করে বিদ্যালয়ের মুখ উফল ঝুলেন । ১৯৪১ সালে কোলন পরিচালকমণ্ডলী ।

কারচন্দ্রের প্রতি শ্রদ্ধা জ্ঞাপনের উদ্দেশ্যে তাঁর নামানুসারে বিদ্যালয়ের নাম ব্রেন লাগেছিয়া হাবীশ বিব্যাপীঠ ( জাতীয় বিদ্যালয় থেকেসরার বিদ্যালয়ে পান্তরিত হলেও , এর অন্তঃস্থলে ছিল জাতীয়তাবােধের ফবাহ । তারই বহিঃপ্রকাশ ঘটল ১৯৪২ সালে অনই বিল্পবে । এই বিদ্যালয়ের ছাত্ররা দলে দলে যোগ দিলেন এতে । এদের পরােক্ষ সমর্থন জানালেন তালীন প্রধান শিক্ষক গিরীশচন্দ্র মাইতি । অনতিবিল ্বে এর জন্য সরকরী ফেস পল তার উপর ।

তাঁকে বিদ্যালয় ছাড়তে বাধ্য হলাে , নতুবা সরকারী অনুদান বন্ধ করে দেওয়া হতাে । গেররে স্থা , তাদের সন্মিলিত ত্যশ বিদ্যালয়ের পরবর্তী জীবনে পুরস্কার হয়ে ফিরে এল । ভারত ছাড় আন্দোলনের সুবর্ণ জয়ন্তী উপলক্ষে শ্ৰেীয় সরার বিদ্যালয়কে দেওয়া এক লক্ষ টাকায় ১৯১৫ সালে এক ‘ শরক্ষে নির্মিত হয়েছে ।

বর্তমান এটি এই জেলার অধী উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলি হনতন এটতিষ্ঠান । ইহা হিসাবে১৯৮৮ সালে জেলা ম্যাজিটে্যিালয় তপক্ষের হাতে তুলে নিলেন “ বিবেকানন্দ শীত উচ্চমাধ্যমিক স্তরে ভালাে ফলের জন্য । বহু প্রতিকূলতার মধ্যেও এই শিক্ষাধারাকে অব্যাহত রাখার নিরলস প্রচেষ্টা আজও চালিয়ে যাওয়া হচ্ছে ।

বিদ্যালয়টির ৮৩ বছরের সুদীর্ঘ ইতিহাস৫০ বছর পdউপলক্ষে সক জয়ন্তী ( ১৯৭১ ) , ‘ প্রতিষ্ঠাতব ততথি ( ১৯৯২ ) ‘ ভারত ছাড় আন্দোলনের সুবর্ণ জয়তী কক্ষ উদ্ব োধন ‘ ( ১৯১৫ ) এবং ৭৫ পূর্তি উপলক্ষে প্লাটিনাম জুবিলি ( ১৯৯৬ ) প্রকৃতি উৎসব শ ত্র – অভিভাবক এর মিলনমেলা হিসাবে চিরভাস্বরহয়ে আছে । আনন্দের ২০০৬ – ২০০৭ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিদ্যালয়ে বৃত্তিমূলক ও কারিগরী বিভাগে প্রশিক্ষণ দেওয়া শুরু হয়েছে ।

Shop your favorite books now in best price Smriti Book Stall>>>>